ভুলে যাওয়া ইতিহাস ঃ
রাজশাহী জেলার গোদাগাড়ী উপজেলার মহিশালবাড়ী এলাকায় রেলের অনেক স্হাপনা বর্তমানে জরাজীর্ন অবস্হায় পড়ে আছে। বৃটিশ আমলের আই ডব্লিড এর ইউরোপিয়ান দোতালা বাংলো, লোকোসেড,রানিং রুম, স্টেশন মাষ্টারের অফিস। এগুলোর বেশির ভাগ ভূমি দস্যুরা দখলে। রেলের বৈদ্যুতিক খুটিগুলো এখনও প্রতিকী ভাবে রেলের স্হাপনার জানান দিচ্ছে।
গোদাগাড়ী -আমনুরা রেললাইনের এমব্যান্কমেন্ট সারি সারি গাছ যেন পাহারা দিয়ে চলছে।গোদাগাড়ী থেকে স্টীমারে পদ্মা পার হয়ে ওপারে লালগোলায় আবার ট্রেনে উঠতে হতো।
গোদাগাড়ী আমনুরা লাইনটির কার্যক্রম 1965 সালের পাক- ভারত যুদ্ধের সময় সাময়িক বন্ধ ঘোষনা করা হয় এবং 1967 সালে লাইনটি পরিতক্ত ঘোষনা করা হয়। নেতাজী সুভাষ চন্দ্র বোস এ পথে রাজশাহীতে এসেছিলেন। রেলের ইতিহাস ঐতিহ্য সম্পর্কে যাদের আগ্রহ তারা দেখে আসতে পারেন। রাজশাহী থেকে মহিষালবাড়ী নেমে ভিতরে কিছুদুর গেলে পদ্মার ধার ঘেঁষে স্হাপনা গুলো আপনাকে পুরোনো দিনের ইতিহাসের ছোঁয়ায় অাপ্লুত করবে নিশ্চয়ই।
ধন্যবাদ।
Bangladesh Railway
বৃহস্পতিবার, ২৯ সেপ্টেম্বর, ২০১৬
রেলের ভুলে যাওয়া ইতিহাস
শুক্রবার, ১৫ জুলাই, ২০১৬
যমুনা সেতু #ফিরে দেখা।
যমুনা নদীর উৎপত্তি তিব্বত থেকে। প্রমত্তা এই নদী বাংলাদেশকে করে তোলে দুটি ভিন্ন ভূখন্ডে। যমুনার দুপাড়ের কানেকটিভিটি না থাকায় পূবাঞ্চল ব্যাবসা, বানিজ্য, শিল্প বানিজ্যে যে পরিমান সুবিধা পেয়েছে তা পশ্চিমাঞ্চল কে ক্রমে ক্রমে পিছিয়ে দিয়েছে।
দেশের এই দুখন্ডের যোগাযোগ ব্যবস্থা হয়ে দাঁড়ায় - ফেরী ঘাট প্রকৃতি নির্ভর।
এসব বিবেচনায়, জনদাবীর মুখে 1969 সালে পাক সরকার যমুনা নদীর উপর সেতু নির্মানের পরিকল্পনা করেন এবং যুক্তরাজ্যের মেসার্স ফ্রিম্যান এন্ড পাটনার্স কে সেতুর সম্ভাব্যতা যাচাইয়ের জন্য নিয়োগ দেয়া হয়।
প্রতিষ্ঠানটি প্রায় 6 মাস পর সিরাজগঞ্জের কাছে দু লেন ডাবল ডেক বিশিষ্ট রেল কাম রোড সেতু নির্মানের সুপারিশ করেন।
1969 এর আন্দোলন 71 এর মুক্তিযুদ্ধের কারনে এগোয়নি এই প্রকল্প।
দেশ স্বাধীনের পর জাইকাকে আবারও সেতুর সম্ভাব্যতা যাচাইয়ের কাজ দেয়া হয়। জাইকা প্রায় 4 বছর পর সিরাজগঞ্জের প্রায় 10 কিমি দক্ষিনে রেলকাম রোডসেতু নির্মানের সুপারিশ করেন। যখন প্রসিডেন্ট জিয়া রাষ্ট্র ক্ষমতায় তিনি বিভিন্ন দাতা সংস্থার কাছে যমুনার ব্রীজের প্রয়োজনীয়তা ও সম্ভতা তুলে ধরে ব্যাপক প্রচারনাচালান এবং বিভিন্ন দেশের কাছ থেকে বৃজ নির্মানের খরচের আশ্বাস পান।
অতপর তিনি নিহত হলে থেমে যায সবকিছু।
এবার ক্ষমতায় আসেন জেনারেল এরশাদ।
তিনি বৃজ বাদ দিয়ে পূর্ব থেকে পশ্চিমে বৃজের পরিকল্পনা বাদ দিয়ে শুধু মাত্র গ্যাস সংযোগ দেয়ার উদ্যেগ নেন।যা সম্ভব্যতা কমিটি বৃজকে বাদ দিয়ে শুধুমাত্র গ্যাস সংযোগ দেয়ার পরিকল্পনাকে বাদ দিয়ে দেন। চলবে
বৃহস্পতিবার, ৩ ডিসেম্বর, ২০১৫
ফেস- বুকের উপর পাত্থর চাঁপা
কে যে ফেবু বন্ধ করা হল, জানিনা বা হয়ত অামার সীমিত জ্ঞানে বুঝার অক্ষমতা। যারা দেশের মানুষের মাথা - মুন্ডুর মালিক তারাই ইচ্ছে মত আপনার ব্যক্তি স্বাধীনতায় অাঙ্গুল দিতে পারে, তবে বাঁকা করে এতে ঘি উঠেনা, পাছার গু বের হয়ে অাসে। কতকজন দুর্বৃত্তকে আটকাতে বা ঠেকাতে - ঘরের জানালা বন্ধ করে রাখা কতটা সমীচীন তারাই জানেন। সন্ত্রাসীদের যোগাযোগের কত নিরাপদ মাধ্যম অাছে তার কিসসু করতে না পরে সাধারনের প্রিয় ফেবুতে হামলা। বিচিত্র এই দেশের মানুষের কান্ড জ্ঞান।
শনিবার, ৪ এপ্রিল, ২০১৫
রেলওয়ের পাশ বৃত্তান্ত
পাশ দুই রকমের:কার্ড পাশ ও সুবিধা পাশ।
কারা পাশ পাবেন :১.রেল কর্মচারীর স্ত্রী ২.২৫ বছরের নিচের পূত্র সন্তান বা সৎ ছেলে ৩. অবিবাহিতনকন্যা বা সৎ কন্যা ৪. বিধবা কন্যা, সৎ কন্যা, পূত্রবধূ ৫.একজন পালিত সন্তান যদি কর্মচারীর নিজের সন্তান না থাকে ৬.তালাক প্রাপ্তা কন্যা, যদি কর্মচারীর উপর নির্ভরশীল হয় ৭.নির্ভরশীলতা সাপেক্ষে যারা পাশ পাবেন : ১.পিতা মাতা অসমর্থ হলে ২.বিধবা মা বা সৎ মা ৩. অবিবাহিতা, বিধবা বা সৎ বোন, যদি পিতা জীবিত না থাকে বা সমর্থ হয় ৪. ভাই বা সৎ ভাই যার বয়স ২১ বছরের নিচে এবং পিতা জীবিত না থাকলে।এছাড়া রেলওয়ে রিক্রিয়েশন ক্লাবের কর্মচারী, কল্যান ট্রাষ্টের কর্মচারী, জিআরপি সদস্য, পার্টটাইম কর্মচারী, রেলওয়ের বিভন্ন প্রতিষ্ঠানে কর্মরত কর্মচারী গন ও তাদের পরিবারের সদস্য গন ও নির্ভরশীল আত্মীয় গন পাশ পাবার অধিকার ভুক্ত।
মঙ্গলবার, ২০ জানুয়ারী, ২০১৫
আজকের ট্রেনের আপডেট
আজ ২১/০১/১৫
বুধবার
৭৫৪- সিল্কসিটি -রাইট টাইম।
৭৬৯-ধুমকেতু ০১-২০ মিনিট
৭৬০- পদ্মা রাইট টাইম ছাড়বে।
৭৭০ - ধুমকেতু রাইট টাইম ছাড়বে
৭০৫ - একতা -৩৫ মিনিট
৭৬৩ - চিত্রা - ৩০ মিনিট
৭২৫ - সুন্দরবন রাইট টাইম ছাড়বে।
৭৫১ - লালমনি ২০/২১-০১তারিখের কম্বাইন্ডলি ছাড়বে।
৭৫২ - লালমনি ২০/২১-০১ তারিখের কাল রাইট টাইম ছাড়বে।
ধন্যবাদ।
সোমবার, ২৯ ডিসেম্বর, ২০১৪
রেলের শিডিউল বিপর্যয়
গতকাল পার্বতীপুর খেলাহাটি স্টেশনের মাঝে লেভেল ক্রসিং গেট নং ই ১/জি এর উপর কয়লা বোঝাই ট্রাক উল্টে লাইন ব্লক করে। পরে ফায়ার ব্রিগেড ও স্থানীয় জনগনের সহায়তায় তা সরানো হয়। এতে পশ্চিমাঞ্চলের মেইল,আন্তনগর ও লোকাল ট্রেন মিলিয়ে ১৪ টি ট্রেন বিলম্বিত হয়। এমনিতে ঘন কুয়াশার কারনে নিরাপত্তার জন্য সকল ট্রেন ধীরে চলাচল করছে, এতে দুরপাল্লার ট্রেনগুলি যেতে আসতে প্রায় ঘন্টাখানিক বিলম্বিত হচ্ছে। কারন নিরাপত্তার স্বার্থে রেলওয়ে কতৃপক্ষ কোন ঝুকি নিতে চান না। আজ আবার কমলাপুরের আইসিটি ডিপোতে ২১৯ নং লোকাল ট্রেনটির সাথে কাভার্ড ভ্যানের সংঘর্ষে পাঁচ জন নিহত ও ১২ জন আহত হয়েছেন। আমরা এ জন্য আন্তরিকভাবে দুঃখিত। সবাই সতর্ক থাকুন।
বুধবার, ১০ ডিসেম্বর, ২০১৪
Train Tracker Bangladesh
Now you can track your desire train easily. At first go to your message option then type train Number and send it to 16318 from your Gp/ Banglalink number.